Site icon Book PDF Down.com

দিঘির জলে কার ছায়া গো PDF Download হুমায়ূন আহমেদ

দিঘির জলে কার ছায়া গো PDF Download হুমায়ূন আহমেদ

দিঘির জলে কার ছায়াগো জনপ্রিয় উপন্যাসটির লেখক কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। এই বইটি একটি রোমান্টিক ধারার উপন্যাস। যারা হুমায়ূন আহমেদ স্যারের লেখা সঙ্গে পরিচিত এবং যারা রোমান্টিক উপন্যাস পড়তে ভালোবাসেন তাদের জন্য এই বইটি খুবই চমৎকার একটি ব‌ই হবে। যারা দিঘির জলে কার ছায়াগো বইটি এখনো পড়েন নি অথবা হার্ড কপি সংগ্রহ করতে পারছেন না তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বইটি পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করতে পারবেন। তাই বইটি ডাউনলোড করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের দিকে চলে যান এবং সেখান থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে চমৎকার এই বইটি ডাউনলোড করে নিন।

দিঘির জলে কার ছায়াগো বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ 94 টি। এ বইটি অন্যপ্রকাশ প্রকাশনী থেকে প্রকাশ করা হয়েছিল। বর্তমান বাজারে এ বইটির মুদ্রিত মূল্য ধরা হয়েছে 250 টাকা। সমকালীন এবং রোমান্টিক ধারার এই উপন্যাসটি আপনাদের বইয়ের শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত ধরে রাখবে বইটি শেষ করার জন্য। নির্দ্বিধায় আপনারা হুমায়ূন আহমেদ স্যারের এই বইটি ডাউনলোড করে নিয়ে পড়তে পারেন।

দিঘির জলে কার ছায়া গো বইটির কাহিনী সংক্ষেপ

জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ স্যার সবসময়ই সুন্দর গল্প বলে পাঠকদের বইয়ের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত আকর্ষণ করে রাখতে পারেন। এই বইটিতে ও ঠিক একই ভাবে আপনাকে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখবে বইটা শেষ করার জন্য। তাই বইটি আপনারা নির্দ্বিধায় যেকোনো সময় পড়ে ফেলতে পারেন। এই বইটির কেন্দ্রীয় চরিত্র মুহিব নামক এক যুবক। মুহিব এর সংক্ষিপ্ত হল মুহি। অর্থাৎ এটাকে উল্টো করলে দাঁড়ায় হিমু। এ কেন্দ্রীয় চরিত্রের মধ্যে হিমু সুলভ আচরণ আমরা বইটি পাঠিয়ে দেখতে পারবো। কারণ তার চলাচলে এবং ভাবধারায় সে হিমু হিমু ভাব ফুটিয়ে তুলেছে তার চরিত্রে।

সে বি এ পাশ করা একজন 30 বছর বয়সী যুবক। কোনরকমে দুইবারে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং রেজাল্ট হয়ে থার্ড ডিভিশন। এ নিয়ে তার বাবা আলাউদ্দিন সাহেব তাকে বলেছিল যে তার রেজাল্ট যদি খারাপ হয় তাহলে সে রেজাল্ট এর সার্টিফিকেট যেন ছাগলকে খেতে দেয়। সে তার বাবার কথামতো ঠিক তাই করেছিল এবং তার বাবা তারা হুমকিতে তার অর্ধেক খাওয়া সার্টিফিকেটে ঘরে লেমিনেটিং করে রাখে।

মুহিবের বাবা আলাউদ্দিন সাহেব একজন রিটায়ার্ড স্কুল শিক্ষক। তিনি বর্তমানে রিটার্ড করে একটি কোচিং প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। তিনি এই কোচিংয়ে শুধু মেয়েদেরকে শিক্ষা প্রদান করেন। ছাত্রীরা আলাউদ্দিন স্যার এর মধ্যে কিছু খারাপ ত্রুটি খুঁজে পাওয়ার জন্য স্যারের নাম দিয়েছেন বক্ষ শিক্ষক। আলাউদ্দিন স্যার একজন গুণী মানুষ এবং তিনি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন। হঠাৎ করে স্যারের একদিন নাম সহ ছবি পত্রিকায় চলে আসেন।

তবে এটি স্যার এর জন্য কোনো শুভ সংবাদ এর খবর নয়। পত্রিকার নিউজ এ বলা হয়েছে, আলাউদ্দিন স্যার কোন এক শিক্ষার্থীকে জোর করে ধর্ষণ করেছেন। এসব বিষয়ে তাঁর সন্তান মহিব শুনে যারপরানাই আমি চিন্তিত হয়ে যায়। তার বাবাকে জেল থেকে বের করার জন্য তার মনে অনেক চিন্তা ঘুরপাক খেতে থাকে এবং বাবাকে উদ্ধার করার জন্য তাদের বাড়ি পর্যন্ত বিক্রি করতে উদ্যত হয়।

মুহিব একদিন ঢাকা শহরে থাকা কালিন লিলা নামক একটি মেয়েকে পড়ে যাওয়া অবস্থা থেকে উদ্ধার করে। মুহিব লীলার আমন্ত্রণে তাদের বাসায় চলে যায় এবং লীলার মায়ের সঙ্গে কথোপকথন চালাই। হিমুর যেমন রুপা আছে তেমনি মুহিবের লীলা আছে। রিনার মা মুহিবের কথাবাত্রা শুনে এবং চেহারা দেখে তাকে মেয়ের জামাই হিসেবে গ্রহণ করে। তবে মুহিবের বাবার এই অপরাধবোধে তাদেরকে শেষ পরিণতি হয়েছিল তা জানতে হলে আপনাকে পুরো বইটি পড়তে হবে।

দিঘির জলে কার ছায়া গো PDF

Exit mobile version