Site icon Book PDF Down.com

ঈশ্বরের মুখোশ PDF Download জাহিদ হোসেন

ঈশ্বরের মুখোশ PDF Download জাহিদ হোসেন

“ঈশ্বরের মুখোশ” বিখ্যাত লেখক জাহিদ হোসেন একটি অনন্য সৃষ্টি। বাংলাদেশের যে কয়জন থ্রিলার লেখক আছে তার মধ্যে জাহিদ হাসান অন্যতম। তার সব কয়টি মৌলিক গল্প বাংলাদেশের পাঠকদের কাছে অতীব সমাদৃত। তেমনি এক জনপ্রিয় থ্রিলার হল ঈশ্বরের মুখোশ যারা এখনো এই বইটির হার্ডকপি সংগ্রহ করতে পারেননি, তারা খুব তাড়াতাড়ি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে ও সহজ উপায়ে বইটি ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারবেন।

“ঈশ্বরের মুখোশ”জাহিদ হোসানের রহস্য ও গোয়েন্দা মূলক উপন্যাস। যেসব পাঠকরা থ্রিলার উপন্যাস অনেক পছন্দ করেন তাদের কাছে বইটি অসাধারণ লাগবে।” ঈশ্বরের মুখোশ” বইটি জাহিদ হোসেনের একটি মৌলিক উপন্যাস। বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় 2015 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। বইমেলাতে বইটি প্রকাশ করেছে বাতিঘর প্রকাশনী। বইটিতে মোট পৃষ্ঠা আছে 288 টি। বর্তমানে বইটির মুদ্রিত মূল্য হল 168 টাকা।

কাহিনী সংক্ষেপ

থ্রিলার উপন্যাস গুলো বরাবরই পাঠকদের কাছে সফল ও আকর্ষনীয়। এই গল্পটা শুরু হয় একটি খুনের তদন্ত নিয়ে। একদিন নিজের বাসায় খুবই মর্মান্তিক ভাবে খুম হয় বিখ্যাত অভিনেতা জশুয়া আহমেদ চৌধুরী। এই খুনের দৃশ্য কে লেখক এমনভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যেটা পড়লে গাঁ শিউরে উঠবে।

জশুয়া আহমেদের খুনের তদন্তের ভার দেওয়া হয় ডিবি অফিসার ইমন আহমেদ এর উপর। তাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজি ডিপার্টমেন্ট এর সাবেক চেয়ারম্যান ডঃ মাশরুম আবরার হোমস। তার সাথে আরও একজন যোগ দেন, যার নাম হল প্রফেসর অপু পিউরিফিকেশন।

যখন তারা তদন্ত শুরু করে তারা অনেক কিছু সত্য আবিষ্কার করে। 14 বছর আগে ঘটে যাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইকোলজি ডিপার্টমেন্ট ইরিত্রা ও জামশেদ এর এক মর্মান্তিক হত্যাকান্ড হত্যাকান্ড এবং সাত মাস আগের এক্সট্রিম হত্যার সাথে এই জশুয়া হত্যার অনেকটা মিল খুজে পায় তারা। যেটা তারা বিশ্বাসই করতে পারছিল না কিভাবে এটা সম্ভব?

তারা যখন খুঁজে বের করে যে সব খুনের মধ্যে একটা যোগসুত্র আছে। তখন তারা অনেক চিন্তার মধ্যে পড়ে যায়। তারা ভাবে এই সবগুলো খুন একজনই করেছে। সে ‌ হয়তো সিরিয়াল কিলার হবে। তারা ধরতে পারে না যে এই খুণগুলোর পেছনে তার কি কোন উদ্দেশ্য আছে কিনা।

ডিবি অফিসার ইমন, ডা: মাসরুর আবরার, অপু সবাই তদন্ত করতে করতে কিছুটা অমিল খুঁজে পায় খুন গুলোর মধ্যে। তারা তখন আরও তৎপর হয়ে যায় খুনের তদন্তে এর জন্য। তখন তারা ভাবে তাহলে কি খুনি অন্য কেউ? কী রহস্য রয়েছে এতগুলো খুনের পেছনে? তারা কি শেষ পর্যন্ত খুনির মুখোশ উন্মোচন করতে পারবে?

অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি হয় তারা তারা ভাবে তদন্তের যদি আশানুরূপ ফল না পাওয়া যায়, তাহলে কি খুনি সকলের চোখের অন্তরালেই রয়ে যাবে? সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে বইটি পুরোটা পড়তে হবে। লেখক তার এই উপন্যাসে গল্পটাকে অনেক সুন্দর ভাবে পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করেছে। এই উপন্যাসে খুঁজে পাওয়া যাবে অনেক টুইস্ট।

এখানে লেখক সাইকলজিক্যাল জিনিসের পাশাপাশি অনেক জায়গায় রাজনীতিকেও দেখিয়েছেন। জাহিদ হোসানের লেখনি এতটাই চমৎকার যে পাঠকরা বই শেষ না করে উঠতেই চাইবেন না।এখানে এমন কিছু ক্লাইম্যাক্স আছে যেটা পাঠকদের পাঠনিকে উচ্চমার্গে পৌঁছে দেবে। তাই আর দেরি না করে বইটি সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন। আশা করি নিরাশ হবেন না।

Exit mobile version