Site icon Book PDF Down.com

মন্টেজুমার মেয়ে PDF Download হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড

মন্টেজুমার মেয়ে PDF Download হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড

প্রিয় পাঠক, আপনাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড-এর মন্টেজুমার মেয়ে বইটির পিডিএফ ফাইল নিয়ে আসা হয়েছে। আপনারা যারা হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড এর বই পড়তে পছন্দ করেন তারা নির্দ্বিধায় মন্টেজুমার মেয়ে বইটি পড়তে পারেন। কারণ এই বইটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা ইংল্যান্ডের একটি যুবকের বিদেশ বিভূঁইয়ে গিয়ে কাটানো ২০টি বছরের কাহিনী জানতে পারবেন। সেই সাথে বিদেশের অভিজ্ঞতা এবং পরপর দুইবার মৃত্যুর মুখ থেকে ঘুরে আসার রোমাঞ্চকর কাহিনী যদি শুনতে চান এবং সেই দেশের সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় রীতিনীতি ও বিশ্বাস জানতে চান তাহলে নির্দ্বিধায় আপনারা এ বইটি পড়তে পারবেন।

তাছাড়া বিদেশের মাটিতে মন্টেজুমার মেয়ে অটোমির ভালবাসা কতটা প্রবল ছিল তা জানতে চাইলে আপনারা আর দেরি না করে এখনি আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের দিকে চলে যান এবং সেখান থেকে বইটির পিডিএফ ফাইল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সংগ্রহ করুন।

মন্টেজুমার মেয়ে বইটি বাংলাদেশের সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে। এই বইটি রূপান্তর করেছেন জনপ্রিয় অনুবাদক কাজী আনোয়ার হোসেন। বর্তমান বাজারে বইটির মুদ্রিত মূল্য 146 টাকা। এই বইয়ে 380 পৃষ্ঠায় রয়েছে যা আপনি মন্ত্রমুগ্ধের মত শেষ করতে বাধ্য হবেন। তাই অজানাকে জানার জন্য এবং হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড-এর লিখিত দুনিয়ায় আপনাকে আবারও স্বাগতম।

মন্টেজুমার মেয়ে বইটি উত্তম পুরুষে লেখা হয়েছে। গল্পকার টমাস উইংফিল্ড এই গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র। পিতা -মাতা, এক বড় ভাই এবং সে একটি বাড়িতে বাস করছিল। ডাক্তারি বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করার পাশাপাশি লিলি বোযার্ড নামের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ে যাই আমাদের গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র। নায়ক টমাসের মত তার বড় ভাই ও এই মেয়েটিকে ভালোবাসে। একদিন প্রেমের প্রস্তাব দিতে গিয়ে রাস্তায় আক্রমণ করে তাকে একটি বিদেশ-বিভুঁইয়ের লোক। সেই লোকটির নাম হল হুয়ান ডি মর্সিয়া, যে সদ্য তার মাকে খুন করে ফিরছিল বাড়ির পথে।

কিন্তু টমাস তখনো জানেনা যে তার মা খুন হয়েছে এই লোকটির হাতে। অবশেষে লোকটিকে গাছের সঙ্গে বেঁধে সে তার প্রেম নিবেদন করতে যাই লিলিকে। প্রেম নিবেদন শেষে যখন ফিরে তখন সেই লোকটিকে খুঁজে পায়না এবং বাড়িতে গিয়ে উদ্ধার করে তার মা খুন হয়েছে। তখন তার বাবা তাকে এই লোক সম্পর্কে বলে এবং কেন তার মাকে খুন করা হয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে এই খুনের প্রতিশোধ নিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ করায় টমাস কে। টমাস বাগদত্তা লিলিকে কাউন্টির ডিচিংহাম স্ট্রিটে রেখে মায়ের খুনের বদলা নিতে চলে যাই হুয়ান ডি গর্সিয়ার দেশে।

সেখানে গিয়ে একটি ডাক্তারের তত্ত্বাবধায়নে সে ডাক্তারি পেশায় নিজেকে আরও প্রশিক্ষিত করতে থাকে এবং মনে মনে খুঁজতে থাকে সেই শত্রুকে। হাতের কাছে পেয়েও তাকে খুন করতে পারে না এবং তাকে খুন করতে পারি জমায় বিদেশে। সাগর পথে পাড়ি দেওয়ার সময় প্রচন্ড ঝড়ের কবলে পড়ে এবং একটি দ্বীপে আশ্রয় নেয়। সেই দিক থেকে একটি জাহাজে গিয়ে তারা আস্রয় পায় এবং সেই জাহাজে খুঁজে পায় তার চির শত্রু কে। চিরশত্রুকে খুন করার পরিবর্তে তাকে ভাসিয়ে দেওয়া হয় সাগরে এবং সেখান থেকে সে বেঁচে ফিরে অন্য একটি দ্বীপে। সেই দিক থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় মূল শহরে এবং সেখানে তাঁকে এক বছরের জন্য রাজা নির্বাচিত করা হয়।

সেই রাজা হওয়ার পরে এক বছরের মাথায় তাকে নরবলি দেওয়া হয় সেখানকার রীতি অনুসারে। কিন্তু এক বছরের মাথায় কি কি ঘটল এবং অভ্যন্তরীণ সময়ে কার সঙ্গে কি রকম সম্পর্ক বজায় ছিল এবং এই নরবলির বিষয়গুলো থেকে কিভাবে উদ্ধার পেয়ে নিজ দেশে ফিরে আসলো তা জানতে হলে আপনাকে এই পুরো বইটি পড়তে হবে। তাছাড়া বইটির নাম মন্টেজুমার মেয়ে কেন রাখা হলো তা যদি জানতে চান তাহলে টমাসের সঙ্গে মন্টেজুমার মেয়ের কি সম্পর্ক এবং কেমন সম্পর্ক তা আপনি বইটি পড়লে বুঝতে পারবেন।

Exit mobile version