Site icon Book PDF Down.com

রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি PDF Download মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি PDF Download মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

আপনারা যারা রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি পিডিএফ ডাউনলোড করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি এর পিডিএফ ফাইল দেয়া আছে।

মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর সকল বই এর পিডিএফ ফাইল পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের সূচিপত্র দেখুন। বাতিঘর প্রকাশনীর সকল বইয়ের পিডিএফ ফাইল আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি বইটি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর একটি মৌলিক থ্রিলার বই। এই বইটি একটি চমৎকার বই।

বইটি বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে। বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ২৭২। বইটির চরিত্র চিত্রায়ন, গল্পের সেটিং, গল্পের প্লট সবগুলোই অসাধারণ। যারা থ্রিলার বই ভালবাসেন তারা নিঃসন্দেহে বইটির পাঠ করতে পারেন। রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও আসেননি বইটিকে কেন্দ্র করে ভারতের প্রখ্যাত পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায় একটি ওয়েব সিরিজ নির্মাণ করতে যাচ্ছে।

রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি পিডিএফ ডাউনলোড

একটি গাড়ি এসে থামল সুন্দরপুর এর একটি বিখ্যাত রেস্টুরেন্টের সামনে। রেস্টুরেন্টের নাম “রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি”। লোকমুখে শুনে অনেক মানুষ এখানে খেতে আসে। তাই রেস্টুরেন্ট এর মালিকের ব্যবসার প্রসার বেশ ভালই জমেছে।

গাড়ি থেকে যে ব্যক্তিটি নামল তার নাম নুরে সফা। তিনি রেস্টুরেন্টের খাবার খেয়ে মুগ্ধ হয়ে যান। রেস্টুরেন্টের অপর প্রান্তে অবস্থিত চায়ের দোকানে এক ব্যক্তির সাথে পরিচয় ঘটে নুরে ছফার। তার নাম আতর আলী। সে লোকাল থানার ইনফর্মার। তাদের মধ্যে পরিচয় ঘটে। শহর থেকে আগত লোকটি আতরআলীকে জানাই যে সে একজন সাংবাদিক।

সে রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি রেস্টুরেন্টের একটি রিপোর্ট লিখতে চাই। তাই রেস্টুরেন্টের মালিক এবং রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী। রেস্টুরেন্টের মালিক মুসকান জুবেরী যে বাড়িতে থাকে সেই বাড়িটি একটি পুরাতন জমিদারবাড়ি। সেই পুরাতন জমিদারবাড়িটি সম্পর্কে জানতে হলে যেতে হবে গ্রামের একজন বৃদ্ধ মাস্টারের কাছে।

আতরআলী নিয়ে যাই মাস্টারের কাছে তাকে। মাস্টার পুরাতন জমিদার বাড়ির ইতিহাসএবং মুসকান জুবেরির এখানে এসে রেস্টুরেন্ট খোলা সম্পর্কে যতদূর জানে সেগুলো সাংবাদিককে জানাই। ফিরে আসার পথে তারা সে জমিদারবাড়িতে আসার সময় দেখতে পাই গোরখোদক ফালু জমিদার বাড়ির দিকে যাচ্ছে।

এলাকায় তার সম্পর্কে ব্যাপক কথাবাত্রা ছড়িয়ে আছে। আতর আলী সাংবাদিককে হোটেলে পৌঁছে দিয়ে চলে আসার পরে চলে যায় তার গন্তব্যে। কিন্তু সাংবাদিক বসে থাকার ব্যক্তি নয়। সেই রাতেই ফালুর সে বাড়িতে আসার কারণ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে জমিদার বাড়ির দিকে অগ্রসর হয়।

সে বাড়ির ভেতরে বিভিন্ন ধরনের রহস্যময় জিনিস চোখে পড়ে। এক সময় বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা থেকে মুক্ত হয়ে ফিরে আসে তার ভাড়া করা হোটেলে। পরেরদিন জমিদার বাড়িতে যাওয়ার কারণে পুলিশের এসআই তাকে ধরে নিয়ে যায়। সাংবাদিকের আসল রহস্য প্রকাশ হয়ে যাই। থানা লোকেরা জানতে পারে এই সাংবাদিক আসল সাংবাদিক না।

কিন্তু সাংবাদিক যখন পরিচয় দেয় তখন থানার ওসি, এসআই ভয়ে নড়েচড়ে বসে। আসলেই সাংবাদিক একজন ডিবির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। নুরে সফা ওসি-এসআই এমনকি এসপিকে হাত করে ফেলে। পরের দিন সেই এলাকার এমপি কেউ আয়ত্তে এনে ফেলে।

ক্ষমতাশালী ডিবি বেশ কিছুদিন আগে উধাও হওয়া একজন লোকের হদিস করতেই এখানে এসেছে। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি রেস্টুরেন্টে। এসে উদাও হয়ে গেছে। রেস্টুরেন্টের মালিক উনি সবকিছু আঁচ করতে পেরে সেই ডিবিকে তার বাড়িতে কফি খাওয়ার আমন্ত্রণ জানাই। আর কি জানতে চাই সেটাও নিশ্চিত করে জানাতে চায় নূর সফাকে।

নুরে ছফা সেই জমিদার বাড়িতে মুসকান জুবেরি এর কাছে পৌঁছে বিভিন্ন ধরনের রহস্য উদ্ঘাটন করে। কিন্তু ততক্ষণে নুরে সফা কে আয়ত্ত করে ফেলেছে রহস্যময়ী নারী মুসকান জুবেরী। প্রিয় পাঠক আপনাদের মনে হয়তো আগ্রহ জন্মেছে যে নুরে ছফা সেই বাড়ি থেকে বের হয়ে আসতে পেরেছিল কিনা।

টানটান উত্তেজনায় প্রচুর টুইস্টে ভর্তি বইটি আপনারা অনায়াসে পাঠ করতে পারেন। আপনার পাঠক মনে বইটি ভালো লাগবে এর নিশ্চয়তা দিতে পারি। তাই বইটির পুরো কাহিনী এবং বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বইটি ডাউনলোড করে নিন।

রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি PDF

Exit mobile version