Site icon Book PDF Down.com

শেষ বই PDF Download জুনায়েদ ইভান পিডিএফ

শেষ বই PDF Download জুনায়েদ ইভান পিডিএফ

আপনারা কি জুনায়েদ ইভানের শেষ বইটি পেতে চাচ্ছেন? আমাদের ওয়েবসাইটে আপনারা এই বইটি পেয়ে যাবেন। এই বইটির পিডিএফ ফাইল আকারে আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনারা খুব সহজেই শেষ উপন্যাস জুনায়েদ ইভানের পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তো চলুন নিচে গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিই।

শেষ উপন্যাসের পিডিএফ ডাউনলোড/pdf download

শেষ উপন্যাসটি লিখেছেন জুনায়েদ ইভান। বইটি ২০২১ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। এ বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১১২টি। বইটি কিংবদন্তি পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে। মুদ্রিত মূল্য হিসেবে বইটির দাম রাখা হয়েছে তিনশত পঞ্চাশ টাকা। বইটি একটি জীবনবোধের বই।

আপনারা যারা জুনায়েদ ইভানের ফ্যান রয়েছেন এবং জীবনবোধের গল্প পড়তে আগ্রহী, তারা এই বইটির পিডিএফ ফাইল আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন খুব সহজেই। নিচে গিয়ে জুনায়েদ ইভানের বইটির পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিন।

শেষ জুনায়েদ ইভান পিডিএফ File

অনেকেই জুনায়েদ ইভানের ফ্যান, ফলোয়ার রয়েছেন। কিন্তু অনেকেই এখনও বইটি হাতে পাননি। তবে বইটি পড়ার জন্য আকুলতা প্রকাশ করেছেন। তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে শেষ জুনায়েদ ইভানের পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

এ পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিয়ে আপনারা মোবাইলের যেকোনো একটি অ্যাপ এই বইটি পড়ে নিতে পারবেন। তাহলে অবশ্যই বইটি ডাউনলোড করে নিন। আর জুনায়েদ ইভানের প্রকাশিত প্রথম বই পড়ে নিয়ে তার লেখায় মুগ্ধ হন।

শেষ বই জুনায়েদ ইভান পিডিএফ

শেষ বইটি যারা পড়েননি, তারা এ বইটির আমাদের ওয়েবসাইটটি পিডিএফ ফাইল আকারে ডাউনলোড করে নিয়ে পড়তে পারেন। আবার এই বইটির সংক্ষিপ্তসার আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। আপনারা সেটি নিয়েও পড়ে নিতে পারেন।

শিহাব একজন লেখক। দীর্ঘ সময় ধরে তার লেখার হাত চলে না। সেই গল্প খুঁজে পাইনা। তার সাথে বসবাস করে হাসান নামের এক যুবক। সে একদিন হাসানকে আত্মহত্যা করার জন্য দড়ি কিনতে পাঠায়। কিন্তু হাসান দড়ি না কিনে ফিরে আসে।

হাসান কেন আত্মহত্যা করতে চাই তা বিষয়ে জানতে চায়। হাসান তখন তার গল্প শোনায়। প্রথমদিকে হাসান অন্তর্মুখী ধরনের মানুষ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে আস্তে আস্তে শিহাবের কাছে সে খোলামেলা হয়ে যায় এবং তার জীবনের বিপর্যয় গুলো খুলে বলার চেষ্টা করে।

রফিক উদ্দিন সাহেব শিহাবের কাছে তাগাদা দিতে থাকে লেখার জন্য। কিন্তু শিহাব কোন কিছু লিখতে পারেনা। সে গল্প করতে চাই। কিন্তু গল্পের শেষ ভেবে পায় না। তখন সে সাহায্য নেই হাসানের। তার মাথায় যে জট পেকে আছে সেই জট খোলার চেষ্টা করে।

হাসান নিজেকে একজন ব্যর্থ মানুষ মনে করে। তার সাথে বিয়ে হয় নিতু নামের একটি মেয়ের। হঠাৎ করে রেল স্টেশনে পরিচয়। পরে আস্তে আস্তে তাদের সম্পর্ক গভীর হতে থাকে। একটা সময় তাদের বিয়ে হয়। তবে তাদের বিয়ে হলেও তিনটি প্রশ্ন থেকে যায়। প্রশ্ন তিনটি হলো নিতু কেন বাড়ি থেকে পালিয়ে এসেছে? রুদ্র নামের ছেলের সাথে তার সম্পর্কটা কি? রুদ্রের সাথে বিয়ে হলেও রুদ্র কেন তার সাথে আর থাকেনা?

নিতুর পরিবারে অনেক ধরনের ঝামেলা রয়েছে। আর তাদের ঝামেলার মধ্যে প্রধান সমস্যা হলো নিতুর বাবা-মা। দীর্ঘসময় পরে নিতুর বাবা সেই পরিবারের সাথে থাকতে অস্বীকৃতি জানায়। মিতুর বাবা তার এক পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে আগ্রহী হয়।

সেজন্য তাদের পরিবার ছেড়ে ছুড়ে চলে যায়। নিতুর বোনের বিয়ে হয়ে যাই। নিতুর বিয়ে হয়ে যায় রুদ্রের সঙ্গে। কিন্তু নিতু সবকিছু শৃংখল বেঁধে একদিন পালিয়ে যে রেল স্টেশনে।

আসলে নিতুর বিয়ে হওয়ার পর রুদ্রের মস্তিষ্কের বিকৃতি ঘটে থাকে। রুদ্র আস্তে আস্তে পাগল হতে থাকে। নিতু একটা চাকরি নেয়। রুদ্রকে মানসিক হাসপাতালে রেখে দেয়। একটা সময় উনিত জীবনের অর্থ খুঁজে পায়না। তখন নিজেকে সঁপে দেয় হাসানের কাছে। দু’জনের বিয়ে হয়। একদিন হঠাৎ করেই রুদ্রের আবির্ভাব ঘটে।

রুদ্র এসে একটি চিঠি দেয় হাসানের হাতে। যেন সেই চিঠিটি নিতুর হাতে পৌঁছে দেয়। কিন্তু হাসান নিতুকে হারানোর ভয়ে সেই চিঠিটি তাকে দেয় না। এক সপ্তাহ পর রুদ্র আত্মহত্যা করে। নিতু এ সংবাদটি জানতে পারে। তাকে যে চিঠি দেওয়া হয়নি তাও জানতে পারে। পরবর্তীতে হঠাৎ করেই নিতু হাসানের জীবন থেকে হারিয়ে যায় হাসান তার নিজের ভুল বুঝতে পারে এবং প্রায়শ্চিত্ত করতে থাকে।

হাসান যে মামীর কাছে বড় হয়েছিল সেই মামী তার কাছে আর থাকে না। তার যে একমাত্র মামা ছিল সেই মামা ও পৃথিবী ত্যাগ করে চলে গেছেন। সবচেয়ে প্রিয়তম ব্যাক্তি নিতুও তাকে ছেড়ে চলে গেছে। এক দিক থেকে তার জীবনের বিপর্যয়। তার জীবন তিলে তিলে শেষ হয়ে যাচ্ছে। এভাবেই শেষ বইটি সমাপ্তি ঘটে।

Exit mobile version