ঋ PDF Download মুশফিক উস সালেহীন

‘ঋ’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন ‘মুশফিক উস সালেহীন’। অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশের পাঠকদের মাঝে শক্ত অবস্থান তৈরি করে ফেলেছেন মুশফিক৷ এর আগে আর মাত্র দুইটি বই প্রকাশ পেয়েছে এই লেখকের, জাদুকর ও ইন্দ্রলিপি হলো সেই বই দুটি। আগের বই দুটি একই সিরিজের অংশ, ঋ হলো সেই সিরিজের তৃতীয় বই।

প্রত্যেকটি বই হলো সাইকোলজি থ্রিলার। সাইকোলজি থ্রিলার নিয়ে বাংলাদেশের সাহিত্য জগতে কাজ শুরু হয়েছে অতিসাম্প্রতিক সময়ে। আর যে সকল লেখকেরা এই ধারার উপন্যাস লেখালেখি করছেন তাদের মধ্যে মুশফিক উস সালেহীন অন্যন্য। তার গল্পের মধ্যে যেই টানটান উত্তেজনার বিষয় আছে, রহস্যের হাতছানি আছে তা সত্যই অনবদ্য। আর এই বিষয়গুলোর সাথে যখন সংমিশ্রণ ঘটে বিভিন্ন মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ের তখন তা হয়ে ওঠে অসাধারণ এক সৃষ্টি।

‘ঋ’ উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো ২০২০ সালে এবং প্রকাশনা সংস্থা হলো ‘চিরকুট’। বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৮৮ যা কিছুটা দীর্ঘকায় মনে হলেও, পড়তে শুরু করলে খুব সহজেই শেষ হয়ে যায়।

উপন্যাসের ঘটনাটা শুরু হয় ঢাকার কোন এক এলাকায় একটি লাশ পাওয়াকে কেন্দ্র করে। আর লাশটির সবচেয়ে রহস্যময় বিষয় ছিলো লাশটির ডান কব্জিতে লেখা রয়েছে ‘ঋ’। আর এই খুনের তদন্তের দায়িত্ব পরে জায়েদ হাসনাত এর ওপর এবং জায়েদ হাসনাতের সহযোগী হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় সদ্য ট্রেনিং শেষ করে আসা মেজবাহ কবিরকে।

কিন্তু এই তদন্ত চলাকালীন সময়ে হঠাৎ করেই এক আগুন্তুক এসে হাসনাতকে বলেন তিনিই নাকি প্রকৃত খুনি। খুনের সাথে জড়িত তাক লাগানো কিছু তথ্য তিনি বলে যান হাসনাত কে, আর এও বলেন যত চেষ্টাই করা হোক না কেন আগুন্তুকের বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ দাঁড় করানো যাবে না।

হাসনাত ভেবে কোন কূল কিনাড়া পায় না কি হচ্ছে এসব। আবার একের পর এক খুন হয়েই চলছে এবং সকল লাশের হাতেই লেখা রয়েছে ‘ঋ’। আর এই লাশ বাড়তে থাকার সাথে বাড়তে থাকে আগুন্তকের উৎপাত, একের পর এক তথ্য উপাত্ত সে দিতেই থাকে কিন্তু তাকে রুখে দেবার কোন প্রমাণ নেই কারও কাছে।

অনেকটা হাসনাত ও মেজবাহকে নাকে দঁড়ি দিয়েই ঘোরাতে থাকে এই আগুন্তুক। উপন্যাসটির মূল কাহিনীর সাথে পাশাপাশি কিছু ছোট ছোট পার্শ্ব কাহিনীও বইটিতে ফুটে উঠেছে, যা গল্পকে বুঝতে আরো বেশি সহজ করেছে।

মুশফিক উস সালেহীন নিজেই একজন সাইকোলজির ছাত্র হওয়ায় খুব ভালোভাবেই বইটিতে সকল বিষয় তুলে ধরেছেন। আবার বইটি পড়লে খুব বাস্তবিক মনে হয় কেননা বইয়ের বেশ কিছু অংশ আসলে বাস্তব কেস স্টাডি থেকে তুলে ধরা হয়েছে। অসাধারণ একটি বই, পাঠকদের তাক লাগিয়ে দেয়ার মত বই, মনোমুগ্ধ করার মত বই।

‘ঋ’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন ‘মুশফিক উস সালেহীন’। অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশের পাঠকদের মাঝে শক্ত অবস্থান তৈরি করে ফেলেছেন মুশফিক৷ এর আগে আর মাত্র দুইটি বই প্রকাশ পেয়েছে এই লেখকের, জাদুকর ও ইন্দ্রলিপি হলো সেই বই দুটি। আগের বই দুটি একই সিরিজের অংশ, ঋ হলো সেই সিরিজের তৃতীয় বই।

 
প্রত্যেকটি বই হলো সাইকোলজি থ্রিলার। সাইকোলজি থ্রিলার নিয়ে বাংলাদেশের সাহিত্য জগতে কাজ শুরু হয়েছে অতিসাম্প্রতিক সময়ে। আর যে সকল লেখকেরা এই ধারার উপন্যাস লেখালেখি করছেন তাদের মধ্যে মুশফিক উস সালেহীন অন্যন্য। তার গল্পের মধ্যে যেই টানটান উত্তেজনার বিষয় আছে, রহস্যের হাতছানি আছে তা সত্যই অনবদ্য।
 
আর এই বিষয়গুলোর সাথে যখন সংমিশ্রণ ঘটে বিভিন্ন মনস্তাত্ত্বিক বিষয়ের তখন তা হয়ে ওঠে অসাধারণ এক সৃষ্টি। ‘ঋ’ উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো ২০২০ সালে এবং প্রকাশনা সংস্থা হলো ‘চিরকুট’। বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ২৮৮ যা কিছুটা দীর্ঘকায় মনে হলেও, পড়তে শুরু করলে খুব সহজেই শেষ হয়ে যায়।
 
উপন্যাসের ঘটনাটা শুরু হয় ঢাকার কোন এক এলাকায় একটি লাশ পাওয়াকে কেন্দ্র করে। আর লাশটির সবচেয়ে রহস্যময় বিষয় ছিলো লাশটির ডান কব্জিতে লেখা রয়েছে ‘ঋ’। আর এই খুনের তদন্তের দায়িত্ব পরে জায়েদ হাসনাত এর ওপর এবং জায়েদ হাসনাতের সহযোগী হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় সদ্য ট্রেনিং শেষ করে আসা মেজবাহ কবিরকে।
 
কিন্তু এই তদন্ত চলাকালীন সময়ে হঠাৎ করেই এক আগুন্তুক এসে হাসনাতকে বলেন তিনিই নাকি প্রকৃত খুনি। খুনের সাথে জড়িত তাক লাগানো কিছু তথ্য তিনি বলে যান হাসনাত কে, আর এও বলেন যত চেষ্টাই করা হোক না কেন আগুন্তুকের বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ দাঁড় করানো যাবে না। হাসনাত ভেবে কোন কূল কিনাড়া পায় না কি হচ্ছে এসব।
 
আবার একের পর এক খুন হয়েই চলছে এবং সকল লাশের হাতেই লেখা রয়েছে ‘ঋ’। আর এই লাশ বাড়তে থাকার সাথে বাড়তে থাকে আগুন্তকের উৎপাত, একের পর এক তথ্য উপাত্ত সে দিতেই থাকে কিন্তু তাকে রুখে দেবার কোন প্রমাণ নেই কারও কাছে। অনেকটা হাসনাত ও মেজবাহকে নাকে দঁড়ি দিয়েই ঘোরাতে থাকে এই আগুন্তুক।
 
উপন্যাসটির মূল কাহিনীর সাথে পাশাপাশি কিছু ছোট ছোট পার্শ্ব কাহিনীও বইটিতে ফুটে উঠেছে, যা গল্পকে বুঝতে আরো বেশি সহজ করেছে। মুশফিক উস সালেহীন নিজেই একজন সাইকোলজির ছাত্র হওয়ায় খুব ভালোভাবেই বইটিতে সকল বিষয় তুলে ধরেছেন। আবার বইটি পড়লে খুব বাস্তবিক মনে হয় কেননা বইয়ের বেশ কিছু অংশ আসলে বাস্তব কেস স্টাডি থেকে তুলে ধরা হয়েছে। অসাধারণ একটি বই, পাঠকদের তাক লাগিয়ে দেয়ার মত বই, মনোমুগ্ধ করার মত বই।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top