দ্য ভার্জিন অব দ্য সান PDF Download হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড

হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড হল ইংরেজি সাহিত্যের একজন জনপ্রিয় লেখক। তিনি তার সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে পাঠকদের মন জয় করে নিয়েছে। তার কলমে আমরা সমাজের বিভিন্ন ইতিবাচক দিক দেখতে পাই। তিনি বরাবর তার লেখায় বাস্তব কিছু জিনিসকে তুলে ধরেন। তোমার লেখাটা অনেক বড় ঘটনাকেও তিনি খুব সীমিত পরিসরে সবার কাছে পৌঁছে দেন। তার লেখা উপন্যাস গুলো ছোট থেকে বড় সবার কাছেই অনেক পছন্দের। তাঁর বিখ্যাত কয়েকটি উপন্যাসের মধ্যে “দ্য ভার্জিন অব দ্য সান” বিখ্যাত।
হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড একজন সফল লেখক। তিনি দেশ-বিদেশের অনেক জ্ঞান অর্জন করে সেই জ্ঞান তার লেখার মাধ্যমে সবার সামনে তুলে ধরেছেন। তার পারিবারিক অবস্থা খারাপ থাকার কারণেই খুব অল্প বয়সেই তাকে কাজে যোগদান করতে হয়। তারই প্রেক্ষিতে সে আফ্রিকাতে অনেকদিন বাস করেন। সেখানকার অনেক জ্ঞান তার বিভিন্ন উপন্যাসের ফুটিয়ে তুলেছেন। ইতিহাসে তিনি দুঃসাহসী,অ্যাডভেঞ্চার ও রোমাঞ্চকর উপন্যাসের স্রষ্টা সেভাবে ধরা হয়।
“দ্য ভার্জিন অব দ্য সান”হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড এর একটি বিখ্যাত অনুবাদ উপন্যাস। বইটি প্রথম প্রকাশ হয় 2017 সালে। উপন্যাসটির বাংলা অনুবাদ করেন সায়েম সোলায়মান। বইটি প্রকাশ করে সেবা প্রকাশনী। বইটিতে মোট পৃষ্ঠা সংখ্যা রয়েছে 408 টি। বর্তমান বাজারে বইটির মুদ্রিত মূল্য হল 99 টাকা। যারা এই বইটি এখনো পড়েননি,তারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে ডাউনলোড দিয়ে পড়ে নিতে পারবেন। তাদের সুবিধার্থে এই আমাদের এই প্রয়াস।
কাহিনী সংক্ষেপ
এই উপন্যাসটি তার অন্যান্য উপন্যাস এর মতই অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। তার অন্যান্য উপন্যাসে যেমন বাস্তব ঘটনাকে কাল্পনিক চরিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করেন। এই উপন্যাসে ঠিক তেমন ভাবে প্রকাশ করেছেন। এই উপন্যাসটি মূলত হুবার্ট অফ হেস্টিংস এর জীবন কাহিনী নিয়ে লেখা। তখনকার সময় টা ছিল 1377 সাল। যখন রাজা হিসেবে ছিল দ্বিতীয় রিচার্ড। আমি এই উপন্যাসটির সংক্ষিপ্ত কাহিনী এখানে বলব।
উপন্যাসটির নাম “দ্য ভার্জিন অব দ্য সান” অর্থাৎ সূর্য কুমারী। ঘরবাড়ি হারিয়ে লন্ডনে এসে বসবাস শুরু করে হুবার্ট অফ হেস্টিংস। ভাগ্য গুনে লন্ডনে এসে সে ধনী ব্যবসায়ী হয়ে যায়। কিন্তু অভিজাত বংশের এক সুন্দরী ও রহস্যময় একটি মেয়েকে ভালোবেসে সব হারাতে হয়ে তাকে। সেই মেয়েটি হল ব্ল্যাশ। তারপর পেরুতে গিয়ে হয়ে যায় সমুদ্র দেবতা।
ওখানকার একটি সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। সেই মেয়েটির নাম হলো কুইলি। এবং সেখান তার আবার প্রেম হয়ে যায় কুইলির সঙ্গে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা একসাথে থাকতে পারে না। বিদ্রোহের আগুন তাদেরকে আলাদা করে দেয়। একসময় চ্যানকা আর যুঙ্কার ক্যাছুয়ার সাথে যুদ্ধ বাঁধে। সে সময় ক্যাছূয়াদের পক্ষ থেকে যুদ্ধ করে হুবার্ট। শেষ পর্যন্ত ক্যাছুয়াদের সিংহাসন পায় কারি। একদিন এই কারির জীবন বাঁচিয়েছিল হুবার্ট।
কিন্তু আজ সে বড় জায়গায় গিয়ে শেখ উপকারের কথা ভুলে যায়। সে কিছুতেই স্বীকার করেনা হুবার্ট এর হাতে কুইলিকে তুলে দিতে। কারি বলে কুইলিকে সে আগুনে পুড়িয়ে মারবে তাও হুবার্টের হাতে তুলে দিবে না। এর জন্য অনেক পরিকল্পনা করা হয়। শেষ পর্যন্ত কি হুবার্ট পারবে কুইলিকে উদ্ধার করতে?? জানতে হলে এই এক রোমাঞ্চকর কাহিনী টা শেষ করতে হবে পড়ে। লেখক এখানে দেখিয়েছেন নিয়তির কাছে মানুষের অসহায় আত্মসমর্পণ।