থ্রি থার্টি ফোর এএম 3.34 am PDF Download নিক পিরোগ/সালমান হক

থ্রি : থার্টি ফোর এ এম – নিক পিরোগ / সালমান হক 3.34 am – Nick Pirog /Salman Haque
আপনি কি থ্রি থার্টি ফোর এএম বইটি ডাউনলোড করতে চান? এ বইটি আমাদের ওয়েবসাইটে আপনারা পিডিএফ ফাইল আকারে পাবেন।

যদি বইটি ডাউনলোড করতে চান, তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের দিকে দেখুন। সেখানে গিয়ে আপনারা খুব সহজেই এক ক্লিকে ডাউনলোড করতে পারবেন। যারা নিক পিরোগ এর হেনরি বিনস বইটি পড়ে অভিভূত হয়েছেন, তাদের জন্য থ্রি থার্্টি ফোর এএম আরও একটি নতুন চমক। হেনরি বিনস এর নতুন জগতে আপনাদের আরেকবার স্বাগতম। চলুন নিচে গিয়ে বইটি ডাউনলোড করে নেয়া যাক।

থ্রি :থার্টি ফোর এ এম নিক পিরোগ পিডিএফ ডাউনলোড

আপনি কি বইটির পিডিএফ পেতে চান? তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এ বইটির পিডিএফ ফাইল দেওয়া আছে। আপনার ডাউনলোড করে নিন এবং হেনরি বিনস এর আরও একটি নতুন পদক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নিন। নিচে গিয়ে বইটি আপনারা খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

থ্রি :থার্টি ফোর এ এম নিক পিরোগ বই ডাউনলোড

বর্তমান সময়ের থ্রিলার বইগুলোর মধ্যে আমেরিকান লেখক নিক পিরোগ এর হেনরি বিনস সিরিজ খুবই জনপ্রিয়। আপনি যদি থ্রিলার বই পড়তে পছন্দ করেন, তাহলে এ বইটি অবশ্যই ডাউনলোড করে নিতে পারেন। বইটি বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছে।

বইটি অনুবাদ করেছেন সালমান হক। সালমান হকের অনুবাদকৃত বইগুলো আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ডাউনলোড করতে পারবেন। তাছাড়াও বাতিঘর প্রকাশনীর অন্যান্য থ্রিলার বই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন।

গত বইয়ে আমরা এম কে আল্ট্রা সম্পর্কে কথা বলেছিলাম। এম কে আল্ট্রা পদ্ধতির মধ্যে স্লিপ কন্ট্রোল পদ্ধতি হেনরি বিনস এর প্রতি প্রয়োগ করা হয়। তার মা তাকে ২৩ ঘণ্টা ঘুম পাড়িয়ে রাখে এর পেছনে রয়েছে স্লিপ কন্ট্রোল পদ্ধতি থ্রি থার্টি ফোর এএম বইটিতে স্লিম কন্ট্রোল পদ্ধতি হেনরি বিনস এর উপর প্রয়োগ করা হয় এবং জানতে চাওয়া হয় একটি তথ্য।

সেই তথ্যটি হলো প্রেসিডেন্ট কনর সুলিভান তাকে যে ফ্লাসব্যাংকটা দিয়েছিল, সেটি কোথায়? কিন্তু এই ফ্লাসব্যাংক সম্পর্কে হেনরি বিনস অবগত নয় পরে যখন এই তথ্য তার কাছে না পাই, তখন তার মা তাকে একটি খোলা মাঠে ফেলে রেখে চলে যায় ঘুমন্ত অবস্থায়।

সেই খোলা মাঠ থেকে হেনরি বিনস এর বাবা এবং তার বান্ধবী ইনগ্রিড তাকে উদ্ধার করে। হেনরি বিনস এর বাড়ি তন্ন তন্ন করে খোঁজ করা হয় ফ্লাশব্যাংকটি। কিন্তু কোথাও এটি পাওয়া যায়না। হেনরি বিনস এর বাড়ি অগোছালো থাকায় সে তার বাবার বাড়িতে গিয়ে ওঠে।

সেখানে ইনগ্রিডের সাথে আবারো তার দেখা হয়। কিন্তু ইনগ্রিড তার মা অসুস্থ থাকার কারণে সেখানে চলে যাই। যাওয়ার আগে ইনগ্রিড বিনস এর বাবার হাতে একটি কেস এর তদন্ত সসংক্রান্ত ডায়েরি প্রদান করে যাই। হেনরি বিনস এর বাবা সেই ডায়েরি থেকে তথ্য নিয়ে নিজের মতো করে কেসের সমাধান করার চেষ্টা করে।

কেসটি জেনিফার নিউবার নামক একটি মেয়ে সংক্রান্ত। যে মেয়েটি একটি ক্যামেরা দিয়ে বিভিন্ন মানুষের আপত্তিকর ছবি তুলত এবং সেই ছবি তুলে তাদের থেকে কিছু টাকা দাবি করত। তবে যারা টাকা দিত না তাদেরকেও সেই ছবির প্রিন্ট সে দিয়ে দিত। তার নিজের কাছে এই ছবিগুলো রাখত না।

কিন্তু হঠাৎ করেই একদিন মেয়েটি খুন হয়ে যায়। এর ভেতরে অবশ্য আরো অনেক ঘটনা আছে। তদন্ত শুরু হয়। তার সৎ বাবাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পুলিশি চাপে তার বাবার স্বীকার করে যে সে নিজেই তার সৎ মেয়েকে হত্যা করেছে।

জেনিফার নিউবারের যেভাবে হত্যার বর্ণনা পাওয়া যায় সেরকম চিহ্ন তার শরীরে পাওয়া যায়নি। প্রেসিডেন্ট কনর সুলিভান ৩০ বছর পরে ইনগ্রিডের হাতে হস্তান্তর করে। পরে ইনগ্রিড চলে যাওয়াই হেনরি বিনস এর বাবা এর সমাধান করার চেষ্টা করে।

জেনিফারের নিউবার যে সকল লোককে ব্ল্যাকমেইল করত এবং যে স্থানে করতো তাদের নামের আদ্যক্ষর একটি ডাইরিতে লিখে রাখত। সেই তথ্য অনুসারে হেনরি বিনস এবং তার বাবা স্যাডম্যান প্রোজেক্টের কথা উদ্ধার করে। সেই তথ্য অনুসরণ করে তারা পৌঁছে যাই সিডনি ওয়েনের কাছে।

জেনিফার নিউবারের কেসের তথ্য বের করতে গিয়ে অন্য আরেকটি তথ্য বের হয়ে আসে। সেটি হল হেনরি বিনস এর বাবা তার আসল বাবা নয়। অবশেষে হেনরি বিনস এবং ইনগ্রিড আসল তথ্য বের করতে সক্ষম হয়। জেনিফার নিউবার এর ছবিতে হেনরি বিনস এর মা এবং কনর সুলিভানের বাবা ডেভিড সুলিভান এর অতীত সম্পর্ক বের হয়ে আসে।

হেনরি বিনস আশঙ্কা করতে থাকে ডেভিড সুলিভান তার আসল পিতা। কিন্তু যখন সিডনি ওয়েনের কাছে হেনরি বিনস অন্য তথ্য জানতে চাই, তখন আসল রহস্য বের হয়ে আসে। সিডনি ওয়েন স্বীকার করে যে হেনরি বিনসের বাবা সে নিজেই। আর এও স্বীকার করে যে তার এই অদ্ভুত রোগের সমাধান রয়েছে।

কিন্তু তাকে অতীত ভুলে যেতে হবে। হেনরি বিনস তাতে সায় দেয় না। কারণ তার বড় হওয়ার পেছনে যে সকল মানুষের অবদান রয়েছে, সে সেগুলো ভুলতে চাই না। বইটি শেষ হয় আরেকটি অদ্ভুত রহস্য দিয়ে। সেটি হলো হেনরি বিনস এর বাবাকে ৪০ বছর ধরে পুলিশ খুঁজছে। এই খুজার পিছনে রহস্য কি জানতে হলে আপনাদের পরবর্তী বই পড়তে হবে।

থ্রি থার্টি ফোর এএম 3.34 am PDF

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top